মোশাহেদ চৌধুরী কোথায় চলে গেলে বন্ধু জলে ভেসে ভেসে সহেনা আর পরানে যে দেখা দাও গো এসে।। চাইয়া থাকি নদীর পথে কখন আসবা মাঝি তুমি রাজি হইলে পরে আসবে ঘরে
আবুল হাশেম-রাজশাহী ব্যুরোঃ রাজশাহীর বাঘায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ( অনূর্ধ্ব- ১৭) পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান হয়।মঙ্গলবার (৩০)জুলাই বাঘা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তরিকুল
মোশাহেদ চৌধুরী কোথায় চলে গেলে বন্ধু জলে ভেসে ভেসে সহেনা আর পরানে যে দেখা দাও গো এসে।। চাইয়া থাকি নদীর পথে কখন আসবা মাঝি তুমি রাজি হইলে পরে আসবে ঘরে
মোশাহেদ চৌধুরী শকুনে পেয়েছে তারে হারানোর বহুদিন পর মাংসভুক শকুন তাই ফেটে পড়ে উল্লাসে। রক্তমাংস খেয়ে সে পরিতৃপ্ত করবে জটর সব কথা থাকে না লেখা মহাকালের ইতিহাসে। কোন আকালের ঘাটে
মোশাহেদ চৌধুরী তোমার কথা তোমার মুখেই থাক না হয় তা-ও শুনবো বিদায় বেলা থাকতে দাও আজ একাকী নির্বাক চলুক এমন কান্নাহাসির খেলা। অলস দুপুর খেলে পাতার সাথে নূপুর শুধু একলা
মোশাহেদ চৌধুরী দিন কেটে যায় আশায় আশায় কেটে তো যায় রাত আসে না যে আমার কাছে সোনালি প্রভাত।। বিজন দ্বীপে এমন করে হচ্ছে সময় পার একা বসে আমার কিছু ভাল্লাগেনা
মোশাহেদ চৌধুরী আমি সমর্পিত হতেই চাই যদি কিনতে চাও আত্মবিক্রয়ে আর যাবো না প্রিয়তমা কোন দিন হয়তো অকূল সাগরে ভেসে যাবে তোমার নাও আমি নদীই র’বো,সাগরে থাকবে আমার ঋণ। যা
মোশাহেদ চৌধুরী হবে না আর দেখা পদ্ম হয়তো কোনোদিন তোর কাছে তো রেখেছিলাম একটা হৃদয় ঋণ।। আমার চোখের জলে পদ্ম ভরলো রে তোর ঝিল ঝিলের বুকে চাঁদের আলো করে যে
শেখ মোমতাজুল করিম শিপলু মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী লোকের মুখে কয়, উগ্রবাদের মদদ যে তা দ্বীনের পথে নয়। আপন স্বার্থে বুক পাতে যে ডাকে গুলি কর, আত্মহত্যার শামিল সে-তো তার
আব্দুস সাত্তার সুমন উড়ছে পাখি আকাশ পথে মাছের বাড়ি জলে, বনে আছে গাছের সারি মানুষ ভব তলে। রীতিনীতি চলবে যথা অস্থির আমরা কেন? আপন আপন চলছে সবে হিংসা ভেলায় যেন!