ইঞ্জিনিয়ার রেজাউল ইসলাম সুস্থ দেহে স্থির মনে – যে তাকে স্মরে গোপনে। হয়ে শখা – দেয় সে দ্যাখা অপরূপ অচীন গগনে ।। দেখতে চাইলে সেই অপরূপ – ভাব সাগরে দিতে
ইঞ্জিনিয়ার রেজাউল ইসলাম স্কুল কলেজ বিশ্বিবদ্যালয় – নানান বিষয় পড়ানো হয়। বাল্য শিক্ষায় যাহা শেখায় পি এইচ ডি থিসিস এক তো নয়। জেনে বুঝে যে জন খোঁজে সত্য অন্বেষণে সে
সুফি মোখলেছুর রহমান চিশতী গিরো লাগাও বায়ুতে বিনা তারে চলে খবর । অধরা কে যাবে ধরা, চলাফেরা ঘরের ভিতর ।। অধরা যার হলো ধরা শূন্যকারে চলাফেরা । শ্মশানে পুড়েনা মরা,
সুফি মতিন চিশতি আল নিজামি বেলায়তে ফানাফির শেখ বায়াত বিহনে পাবিনা রাসুল কাশফে কাওনী কাশফে এলাহী হলেন কামেলিন মকবুল ।। কামেল মুর্শিদ দিদার হলে বাতি জ্বলে কলব মূলে খাঁটি আশিক
মোজাম্মেল হোসাইন এই বিষয়টি নিয়ে দুটি কথা জিজ্ঞাসা করতে চাই, তাদের উদ্দেশ্যে যারা “হিজরী নববর্ষ” উপলক্ষে মনের আনন্দে পারস্পরিক শুভেচ্ছা এবং মোবারকবাদ বিনিময় করে থাকেন। এই শোকাবহ মহররমে আপনাদের হিজরী
মোজাম্মেল হোসাইন সালমান ফারসি (রাঃ) একদিন সমস্যায় পরে গেছেন, সমস্যা সমাধানের জন্য আবু যর গিফারী (রাঃ) কাছে গেলেন। আবু যর গিফারীকে বললেন, আমি আহলে বাইত (আঃ) কে অনেক বেশি ভালোবাসি
সুফি মোখলেছুর রহমান চিশতী পীরিতি বিষম লেঠা মাখা আঠা জীবন যৌবন । আঠা দিয়ে প্রেমের তালি, মানেনা শাসন বারণ ।। ঐ কলঙ্কিনীর হয় কুলোটা যতই লাগে রূপের ছটা । পিরিতি
এ আর রবি মুবাহিলার ঘটনা সংঘটিত হয় হিজরী সনের ৯ম মাস জিলহজ্জ মাসের ২৪ তারিখে।এই দিনে নজরান শহরের কিছু খ্রিস্টান পণ্ডিত দয়াল রাসূল পাক (সাঃ) -এর সংগে বিতর্ক করে।নজরান শহরের
মোজাম্মেল হোসাইন আবু বকর যখন ওমরকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করে, তখন ওমর ক্ষমতায় বসে আরবী হিজরি সাল প্রথা চালু করে। নি:সন্দেহে ইহা একটি ভালো কাজ। কিন্তু বিপত্তিটা ঘটে অন্য জায়গায়।
আশেকে রাসূল মোজাম্মেল হোসাইন আমরা সাধারণ তিনটি নববর্ষের সাথে অতিব পরিচিত। ইংরেজি নববর্ষ হলো জানুয়ারি মাস, বাংলা নববর্ষ হলো বৈশাখ মাস এবং আরবী নববর্ষ হলো মহরম মাস। ইংরেজি নববর্ষ শুরু