মোশাহেদ চৌধুরী পারের আশায় আছি বসে তীরে বাঁধা তরী কোথায় আছো পরান মাঝি নাও এসে পার করি। এ পাড়ে যে ভীষণ আঁধার থাকতে মাঝি পারিনা আর পার করে দাও তাড়াতাড়ি
মোশাহেদ চৌধুরী অনেক কথা আজকে আমার জানতে খুব ইচ্ছা করে এখনও কী তোর চওড়া কাঁধ ঢাকা থাকে সেই চাদরে! অন্য কাঁধে ঝুলানো ব্যাগ,লম্বামতো ইচ্ছে করে এখন তোকে দেখতে পেলে কেমন
পারুল আক্তার হঠাৎ তোমার হাসি রিনঝিন ছন্দে ছড়িয়ে পড়ে। বহু দিন দেখি না তোমায় আমার এই তৃষিত নয়নে। হঠাৎ ঐ তোমার হাসি ঘোর লাগায় মোর মনে। ইচ্ছে করে চেয়ে থাকি
মোশাহেদ চৌধুরী বৃষ্টি ভেজা ভোর এসে যে তুললো মনে ঝড় এসো না আজ মনের কথা বলি পরস্পর।। জানি না কোন উদাস বায়ে মন হারিয়ে যায় কোথায় যেয়ে খুঁজবো বলো কোন
আব্দুস সাত্তার সুমন দাঁত পরেছে খুকুমণির জন্মদন্ত নড়ে, আব্বু, আম্মু, ছোটমনি সবাই মিলে ধরে। দাঁতের উপর দাঁত উঠেছে সামনে পিছের ঘরে, সবার নাকি ঘাম ছুটেছে টানাটানির করে। দাঁতের গোড়ায় রক্ত
আব্দুস সাত্তার সুমন ছুটি আপনার কেমন হলো গেলেন কোন দেশে? সবার নাকি ঘুম কেড়েছেন ভার্চুয়ালি রেশে। বিরতিতে নেট সমাচার নাইতো মোদের দাবি, যেটা খুশি সেটা করেন আপনার হাতে চাবি। এনালকের
আব্দুস সাত্তার সুমন উত্তেজনা রুদ্রশ্বাসে জড়ো পাপে তাপে, গুলির শব্দে আত্মচিৎকার বাংলার ভূমি কাঁপে। হেফাজতে রাখো প্রভু যোগাযোগ যে বন্ধ, কর্ম রুজি জব্দ আজি অর্থনীতি মন্দ। লাঠিসোটা বর্ষা বল্লম হাতে
আব্দুস সাত্তার সুমন অযথা নিয়ে কথা হয় অন্যের যুক্তি টানে, পন্ডিত মশাই ব্যাখ্যা দেখায় মহাজগৎ জানে। রক্ত আজি হিংসার কড়া শত্রু যেন ঘরে, জঙ্গলের সব আচার রীতি মনে লালন করে।
আব্দুস সাত্তার সুমন সাদা আভায় রশ্মি বিলায় সূর্য ডোবার সাথে, মিষ্টি আলোয় তোমায় খুঁজে গভীর চাঁদনী রাতে। ধানের শীষে সরষে বাগান আধো আলো ছায়া, শিউলি তলায় গোলাপ জলে ভালোবাসার মায়া।
মোশাহেদ চৌধুরী যদি বলো ভিজতে রাজি ওরে শ্রাবণের জলে নয় রক্তের লালে যেমন করে সাঈদের রক্ত ঝরে যা দেখেনি কেউ কোনো কালে। নাহয় সবুজটুকুও হোক লাল কী আসে যায় আর