আনোয়ারুল কবীর বাবলু চলছে গাড়ী গন্তব্যহীন চালায় গাড়ী মাঝি বৈদ্য বেটা বিয়ে পড়ায় বীণ বাজায় কাজি। উল্টা কথা বলে সবাই উল্টা পথেই চলে চটপটি আর জ্বালমুড়ি খাচ্ছে সবাই মিলে। ভাঙ্গা
মোশাহেদ চৌধুরী বন্ধু আমার হারালো যে খুঁজি ক্ষণে ক্ষণে ফিরে যদি আসে আবার আমারই জীবনে।। রাধাচূড়া ফুলের দিব্যি বলবো আমি হেসে সারাজীবন এমনি যেন যায় গো ভালোবেসে। রইলো সকল স্বপ্ন
আব্দুস সাত্তার সুমন ময়না শালিক ময়না শালিক দ্বন্দ্ব তাদের নাই! কিচিরমিচির করে ডাকে বহুরূপী ভাই। ধূসর বরণ, কালো দেহ সুন্দর দুটি পাখি, মিষ্টি সুরে কথা বলে জুড়ায় মনো আঁখি। আষাঢ়
মোশাহেদ চৌধুরী আজ প্রভাতে তোমার সাথে আবার হবে দেখা ক্যানভাসে যে রাখবো এঁকে প্রথম স্মৃতির রেখা। চোখের ভাষায় কত কথা বলি না যে লাজে তবে জানি মনের মাঝে হাজার বীণা
মোশাহেদ চৌধুরী পরিচয় খুঁজি সাঈদের মাঝে পরিচয় খুঁজি মুগ্ধে সাঈদ আমায় শিখিয়েছে ভাই পিঠ নয় আর বুক দে। মুক্ত রাজার আসনে পড়লে কলঙ্কের কালো দাগটা মুক্তিকামী জনতার বুঝি বেড়ে যায়
মোশাহেদ চৌধুরী কারার কপাট ভেঙে করি মুক্ত রুদ্ধ স্বর কোথায় বলো জুলুমখানা সেই সে আয়নাঘর।। মানবতা খেলো সেথায় ভীষণতর মার যে বানালো আয়নাঘর আজ শাস্তিটা হোক তার। মানুষের গান গেয়ে
মোশাহেদ চৌধুরী রবিঠাকুর ভুল বলেছেন, আমরা নাকি সবাই রাজা ! হাজার বছর পেছনে যান দেখতে থাকুন দু’চোখ মেলে পড়ুন তো ভাই ইতিহাসের সকল পাতা। দেখান দেখি আমরা কবে রাজা ছিলাম
আব্দুস সাত্তার সুমন আমরা নাকি নবীর উম্মত নামে যে মুসলমান, দাড়ি টুপি হুজুর দেখে নিচ্ছি কেড়ে প্রাণ। পাথর মূর্তি ভাস্কর্যে দাঁড়ায় আছে দেশে, ধ্বংস দেখে যারা কাঁদে শিরিক দাতা বেশে।
সাধন তত্ত্ব ব্রম্মাদ্বারে সৃষ্টির ধারা লিঙ্গ মুলে দিলে বেড়া। ঠিক রাখিলে জন্মের গোড়া, জন্ম মরণ তার বারণ। বাতাশে ভাসিয়া বীজ শুন্যে থাকে পঞ্চ চিজ। তিনটি দ্বারা উপরে নিচ, গুরুর কাছে
ফারুক মন্ডল নীল আকাশের বুকে, মেঘের সাদা নৌকা, চলে যায় নিবিড়তা থেকে, নীলের দিকে তাকিয়ে। নীল সাগরের তীরে, বসে আছি নিরবধূ, নীলের রাঙায় মনে, শান্তির জোয়ার ভরে। নীল কমল ফুটেছে,