শাহজালাল সুজন বিয়ে হলো প্রভুর হাতে দুই আত্মাতে রয়, গড়ে সংসার মায়াডোরে ধর্মের বিধান কয়। কলিযুগে বিয়ের ধরণ হরেক কিসিম সাজ, কেউবা সুখে দিনাতিপাত কারো কপাল ভাঁজ। চারটি গুণের কথা
আব্দুস সাত্তার সুমন ভালোবাসার রংধনুতে লাল গোলাপের মালা, স্রোতে আসে উথাল পাথাল হাজার রঙের তালা। গভীর রাতের আলো জ্বেলে প্রেমের আলাপনে, ভালোবাসার রঙের সারি তৈরি করে মনে। প্রসাধনী সুবাস ছড়ায়
শেখ মোমতাজুল করিম শিপলু ফিলিস্তিনের মাটি মানুষ অবহেলার পাত্র রোষানল তাই ভাঙতে হবে হিংসুটেদের গাত্র। নবীর আশেক শ্রেষ্ঠ মানব জান্নাত তাদের বাড়ি, এই পরিসর ছোট্ট যাত্রায় দিচ্ছে তারা পারি। মুহুর্মুহু
আব্দুস সাত্তার সুমন চলে গেল হিজরি মাসের ১৪৪৫ গত করে, মহররমের পদার্পণে সন্ধ্যা নামার পরে। পুরাতন যায় নতুন বছর মুহাররমের মাসে, ১৪৪৬ নববছর ভালো কিছু আসে। আরবি মাসের লন্ঠ বাতি
সুফি মোখলেছুর রহমান চিশতী মহিউদ্দিন পীরানে পীর গাউছল আযম আব্দুল্লাহ। জিলানে ফুটিলো ফুল, সালে জঙ্গি গাইরুল্লাহ।। ঐ আউলিয়া কুল শিরোমনি রয়েছে মারফতের খনি। গায়েব হতে ইলমেলো ধ্বনি, সুলতানুল সাইফুল্লাহ।। ঐ
বারী সিদ্দিকী দেখবে খোদার মহান ছবি দেখবে খোদার মহান ছবি তোমার চর্ম চক্ষের পর্দা খোল ভাবের দেশে চলোরে মানুষ ভাবের দেশে চলো দেখবে খোদার মহান ছবি দেখবে খোদার মহান ছবি
সূফি মোখলেছুর রহমান চিশতি মমিনের কালবে কাবা নামাজ পরে দিনের রাসুল। মুর্শিদ রুপে ধ্যানে ডুবে, আদম সুরতে মগবুল ।। আঁক ছবি দর্পন ধরে স্বরুপ রুপে আদমপুরে মুক্তাদীরা দায়েমি পড়ে, আল্লাহ
আব্দুস সাত্তার সুমন কোথায় গেল সেই সময়ের জোসনা চাঁদের আলো, বাড়ির উঠোন মধ্য বসে দারুন লাগতো ভালো। শীতল পাটি বিছানাতে গল্পগুজব করে, আড্ডা হতো গভীর রাতে মামা চাচার ঘরে। মিষ্টি
শেখ মোমতাজুল করিম শিপলু বর্ষার দেশে ফুল ফুটেছে দোলনচাঁপা বেলি, জুঁই কামিনী কেতকী আর শ্বেতচাঁপা লিলি। ভুবন তটে বারির গানে ভাসছে যৌবন ভেলা, টগর শাপলা কদম কুন্দ আষাঢ় শ্রাবণ খেলা।
আব্দুস সাত্তার সুমন রিদম সুরে বাজনা বাজে কাব্য সুরের বাণী, কাঁচা মাটির টিনের চালে দারুন শব্দ ধ্বনি্। টিনের ছাদে বৃষ্টি পড়ে ঝন ঝনা ঝন শব্দ, বৃষ্টির দিনে চিড়া, মুড়ি সবাই