মোঃ নজরুল ইসলাম-কটিয়াদী,কিশোরগঞ্জ
শীত এলেই শহর-গঞ্জে বসে বাহারি সব পিঠার হাট। সবচেয়ে বেশি পরিচিত ভাপা, চিতই পিঠা বিক্রি শুরু হয় শীত শুরু আগ থেকেই।এরই মধ্যে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে উপজেলার শহর,গ্রামগঞ্জে ধুম পড়েছে ভাপা পিঠা বিক্রির।বিকেল থেকে বিক্রি শুরু হলেও বাজার জমে উঠে সন্ধ্যার দিকে।সঙ্গে থাকে সরিষা বাটা,ধনিয়াপাতা,শুটকির ভর্তাসহ আরও হরেক রকম ভর্তা।প্রতি পিস ধোঁয়া উঠা এসব পিঠা পাওয়া যায় মাত্র ১০ টাকায়।কটিয়াদী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় রাস্তার পাশে কিংবা ছোট-বড় অসংখ্য বাজারগুলোতে ভাপা আর চিতই পিঠার দোকান দিয়ে বসেছেন অনেকেই।এদিকে নতুন ধানের পিঠা খেতে দোকানের চারদিকে অপেক্ষায় রয়েছে নানা বয়সী মানুষ।সরেজমিনে গিয়ে দেখে গেছে, কটিয়াদী পৌরসভার বাজারের রিকসা মোড়, কলেজ রোড বাসস্ট্যান্ড গোল চত্বর,মাছ মহাল সিএনজি ষ্টেশন,ভােগপাড়া মোড়,চরিয়াকোনা মোড়,কদমতলী মোড়,বৈথইর বাজার, বোয়ালিয়া বাজারের বিভিন্ন স্হানে বসেছে ভাপা পিঠার দোকান।এদিকে উপজেলার মসুয়া ইউনিয়নের মসুয়া বাজার,বেতাল বাজার, মুচিঘাট,বৈরাগীরচর বাজার,করগাওঁ ইউনিয়নে করগাওঁ বাজার,পাচুলীপাড়া,ধুলদিয়া ইউনিয়নে গচিহাটা বাজার,ধুলদিয়া বাজার,নিমকপুডা বাজার,সতেরদোন বাজার,জালালপুর ইউনিয়নের জালালপুর আনন্দবাজার,সেজুর বাড়ী মোড়,চরপুক্ষিয়া মোড়,স্বনিভর বাজার,মৃধা বাড়ী মোড়,লোহাজুরীর ইউনিয়নের অরিয়াধর বাজার,লোহাজুরী বাজার আলী শহর বাজার মধের বাজার,কয়েকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ভাপা পিঠার দোকান বসিয়ে বিক্রি করছেন।আগাম ধানের ভাপা পিঠা খেতে দোকানের চারদিকে ঘিরে আছে ক্রেতারা।নতুন ধানের পিঠার সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ায় বাড়ছে ক্রেতার সংখ্যা।