1. admin@auchsangbad.com : admin :
মীর্জা আজমের ডান হাত বলে খ্যাত ওসি এলএসডি মহা দূর্ণীতিবাজ ওয়াহিদুজ্জামান এখন ঈশ্বরগঞ্জের  আঠারাড়িতে! - আউচ সংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কেন্দুয়ায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে চলছে জন্মনিবন্ধন ক্যাম্পেইন পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা জনগণের উপর প্রতিশোধ নিয়েছে- ইকবাল হাসান মাহমুদ টুুকু দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার ৯বম বর্ষফূর্তি অনুষ্ঠিত  সা’দ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবীতে ঈদগাঁওতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত  কটিয়াদীরের কৃতি সন্তান পদোন্নতি পেলেন উপ- সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা ইছমাইল হোসেন ময়মনসিংহে ডিবির অভিযানে ২০ টি ভারতীয় মদের বোতলসহ গ্রেফতার-০২ কিশোরগঞ্জ সদর কলাপাড়ায় দারুস্ সুন্নাহ মডেল মাদ্রাসায় দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জে শীত ও ঘন কুয়াশায় মানুষের দুর্ভোগ নান্দাইলে পঙ্গু মামুন কে হুইল চেয়ার প্রদান নিম্নচাপের প্রভাবে দুমকিতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি,বাড়তে পারে শীত

মীর্জা আজমের ডান হাত বলে খ্যাত ওসি এলএসডি মহা দূর্ণীতিবাজ ওয়াহিদুজ্জামান এখন ঈশ্বরগঞ্জের  আঠারাড়িতে!

  • প্রকাশিত : সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৪ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিনিধিঃ
জামালপুর জেলার এক সময় একটি কুখ্যাত নাম ছিলো মীর্জা আজম।জনশ্রুতি আছে মীর্জা আজম ছিলো পতিত আওয়ামীলীগ সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে কাপুরুষের মতো পালিয়ে যাওয়া পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডান হাত।আরও জনশ্রুতি আছে শেখ হাসিনা মাফিয়াদের খুব ভালবাসতেন তাই তিনি মির্জা আজমকে রেখেছিলেন তার ডান হাত হিসেবে।পুরো জামালপুর জেলায় মির্জা আজমের কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে কথা বলার কেউ ছিলোনা – লুটেরাও কেউ ছিলোনা।তবে একজন ছিলো। ওয়াহিদুজ্জামান।ওয়াহিদুজ্জামান ছিলো জামালপুরের মেলান্দহ থানার ওসি এলএসডি।
মির্জা আজম মেলান্দহ থেকে একাই এমপি হয়েছে বারবার।জানা গেছে, মির্জা আজমের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য মির্জা সাহেব নাকি মেলান্দহের ওসি এলএসডি করে আনে ওয়াহিদুজ্জামানকে।বাংলাদেশ খাদ্য বিভাগের মেলান্দহের ওসি এলএসডি ওয়াহিদুজ্জামানকে আর পায় কে?মির্জা আজমের পায়ের ধূলো নিয়ে ওয়াহিদুজ্জামানই মেলান্দহের দিনকে রাত আর রাতকে দিন বানিয়ে দেয়।
প্রধানমন্ত্রীর পরেই বাংলাদেশের প্রভাবশালী এমপি মির্জা আজমের পোষ্যতূল্য ওয়াহিজ্জামান ওসিএলএসডি হিসেবে যত্র-তত্র শুরু করে দেয় ধানের রাজা হিসেবে  খ্যত মেলান্দহ স্টেশনে দূর্ণীতি আর ব্যপক লুটপাট। ঘুষের বিনিময়ে পঁচা নিকৃষ্ট মানের চাউল ক্রয় করে  আর মির্জা সাহেবের নির্দেশেই বিপুল অংকের বিল-ভাউচারে ব্যপক লুটতরাজ শুরু করে দেয় ওসি এলএসডি ওয়াহিদুজ্জামান।জবাবদিহিতার কেই নেই মেলান্দহ অঞ্চলে।এমপি মির্জা আজমকে পূঁজি করে কপাল খুলে গেলো ওয়াহিদুজ্জামানের।একদিকে কাঁড়ি কাড়ি কাঁচা টাকায় দুই হাত ভরতে থাকে তার।দেদারসে কিনতে থাকে ময়মনসিংহের নতুন বাজার মোড়ে বহুতল ভবণে ফ্ল্যাট  অমুক জায়গায় আরেক ফ্ল্যাট কৃষিজমি ফিশারি খামারবাড়ি ইত্যাদি।কিন্তু একসময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করলে ওয়াহিদুজ্জামানকে বদলি করে দেয়া হয় ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারবাড়িতে।জানা গেছে,এতে সন্তষ্ট হতে পারেননি মেলান্দহবাসী।জানা গেছে,মেলান্দহবাসী চেয়েছিলেন ওয়াহিদুজ্জামানের আরও কঠিন শাস্তি।কিন্তু পর্যবেক্ষনে দেখা যায় এই বদলিতে ওয়াহিদুজ্জামানের তিরস্কার নয় বরং পুরস্কারই হয়েছে কারণ আঠারবাড়িও একটি সর্ব্বোত্তম জায়গা।সুতরাং এখানে লুটপাট করতে আরও সহজসাধ্য।সচেতনমহল বলছেন এখন সৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও পালিয়েছে।মির্জা সাহেবও লাপাত্তা।জামালপুর -মেলান্দহবাসী খাদ্য উপদেষ্টা এবং খাদ্য মন্ত্রনালয়ের উচ্চপদস্হ কর্মকর্তাদের প্রতি বর্তমানে আঠারবাড়ীতে কর্মরত খাদ্য বিভাগের ওসি এলএসডি (খাদ্য পরিদর্শক) ওয়াহিদুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে আইনানুগ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নতুবা তাকে হিলট্র্যাকসে শাস্তি মুলক বদলির জন্যে বিনীতভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন :
এ জাতীয় আরও খবর

© All rights reserved © 2022 Auch Sangbad

Theme Customized By Shakil IT Park
error: Content is protected !!