নিজস্ব প্রতিবেদক:
কিশোরগঞ্জের কালিয়াচাপড়া সুগার মিলটি ১৯৯২ সালের অ্যাওয়ার্ড হওয়ার পর এখানে একটি ইপিজেড করার পরিকল্পনা করে নিটল টাটা গ্রুপ কিন্তু দীর্ঘদিন চলে যাওয়ার পরও এখানে একটি স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র ইপিজেড করার কথা থাকলেও এবং বিভিন্ন লোকজনের কাছে জায়গা বরাদ্দ দেওয়ার পরেও জায়গার মালিকদেরকে না বুঝিয়ে তালবাহানা তালবাহানা তালবাহানা করে যাচ্ছে মতলবে লোকজন এবং প্রতিচ্ছই তো স্বৈরা শাসক চলে যাওয়ার পর কর্তৃপক্ষ কর্তৃপক্ষ গোপনে মিলে মূল্যবান মালামাল রাতের আঁধারে পাচার করে নিয়ে যাচ্ছে বিষয়টি স্থানীয় লোকজন জেনে ফেললে মালামালসহ গাড়ি আটক করে পরবর্তীতে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী এসে ট্রাকসহ মালামাল উদ্ধার করে মিলের ভিতরে নিয়ে আটক করে রাখে বিষয়টি এলাকায় চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে এবং স্থানীয় জনসাধারণ সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা সহ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে মালামাল নিয়ে যাচ্ছে মাতলুবের লোকজন।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১শে অক্টোবর) ম্যানেজার সাইফুদ্দিন আহমেদ ও মোঃ নাজমুল হকের স্বাক্ষরিত গেইট পাস নিয়ে ড্রাইভার মোঃ কালাম মালামাল এখানকার মালামাল বুঝে নিয়ে তারপর ট্রাকে বুঝাই করে, মালামাল নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় লোকেরা আটক করে। যাহার ভেহিকেল নং- DM-TA-11-8299. ট্রাকে ছিল MS প্লেইন শীট ৬ টি ও গ্যাসহোল রিজার্ভ ট্যাঙ্ক ১৪ টি।
সম্প্রতি কিছুদিন যাবত কালিয়াচাপড়া সুগার মিলের পরিত্যক্ত মালামাল নিয়ে যাচ্ছে মাতলুবের লোকেরা।
কথা ছিল এখানে একটি ইপি জেট নির্মাণ করা হবে। আলাদা একটি শিল্প কারখানা এলাকা হবে। কিন্তু বিগত ২০ বছরেও কিছু হয়নি। এখন মাতলুবের লোকজন সেখানকার মালামাল সরিয়ে ফেলছে। মাতলুবের লোকজন বলছে বিষয়টি জেলা প্রশাসক জানে। পরে প্রতিবেদক মোটোফোনে যোগাযোগ করে কথা বললে তিনি কিছু জানেন না বলে জানান।এবিষয়ে ইপিজেডের সিও পরিচয় দিয়ে ওয়াহাব মিয়া জানান বৈধভাবে আমরা মালামাল বের করতেছি টঙ্গীতে নিচ্ছি ভাঙ্গারী মালামাল হিসেবে বিক্রি করে দিব।জানা যায় ডাঃ ওয়াহাব মিয়া আওয়ামী সরকারের উপ কমিটির সদস্য ছিলেন,সাচিবেরও সদস্য ছিলেন তিনি।এদিকে স্থানীয় লোকজন মালামাল নিয়ে যাওয়ার সময় মালামালসহ ট্রাকটি বৈশাখী ফিলিং স্টেশনে আটক করে। বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন দেখভাল করবে বলে জানায় স্থানীয় প্রশাসন।