কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ)প্রতিনিধি
শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সী যে কেউ নিয়মিত অন্যকে রক্ত দিতে পারেন।এর ধারা অব্যাহত রাখার জন্য নিজ উদ্যোগের প্রায়ই রক্ত দিয়ে তাকে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার কামারকোনা
মহল্লাবাসী তরুন যুব সমাজের আইডল।মোঃ হারুন অর রশিদসকটিয়াদী পৌরসভার টিকাদানকারী,বাংলাদেশ পৌরসভা সার্ভিস এসিসিয়েশন (বিপিএস) কটিয়াদী পৌর ইউনিট কমিটির সাধারন সম্পাদক,অলাইন নিউজ পোর্টাল বেকিং নিউজ ও আউচ সংবাদ এর কটিয়াদী উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ হারুন অর রশিদ বহু মুমুর্ষ রোগীকে
বিভিন্ন ক্লিনিক হাসপাতালে লাল রক্তদান করেন।তিনি জানান তারজীবনে ৫ম বারের মত রক্তদান করেন।
রক্তদানের উপকার অপরকে রক্ত দেওয়ার মাধ্যমে আপনি বহু মানুষের জীবন রক্ষা করতে পারেন।এই অনুভূতি অনন্য।এটি আপনার মনকেও প্রশান্তি দেবে।
নিয়মিত রক্তদানে উৎসাহ বোধ করেন।
রক্তের বিভিন্ন রোগ যেমন থ্যালাসেমিয়া,অপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া,ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীদের প্রতিনিয়ত রক্তের প্রয়োজন হয়।তা ছাড়া নারীদের সন্তান প্রসবের সময়,বিভিন্ন অস্ত্রোপচারের আগে ও পরে রক্তের প্রয়োজন হয়।কোনো দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রচুর রক্তের প্রয়োজন হতে পারে।আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যা অনুযায়ী ব্লাডব্যাংকে যত রক্ত থাকার কথা,তার চেয়ে অনেক কম আছে।একমাত্র স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি বাড়িয়ে এই রক্তের জোগান দেওয়া সম্ভব।তাই রক্ত নিজে দেওয়া এবং অন্যকেও রক্ত দিতে উৎসাহ দেওয়া উচিত।