হত্যা-ঘাতক আটক।
মোঃ সোহেল মিয়া বিশেষ প্রতিনিধি।
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রকাশ্য দিবালোকে ছেলের সামনে বাবাকে ছুরির আঘাতে হত্যা করেছে প্রতিবেশী নূরে আলম (৩০) নামে এক বখাটে যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় পৌর এলাকার পুরানবাজারে আওয়াল মিয়ার বাড়ি সংলগ্ন।
নিহত বাবুল মিয়া (৩২) একজন ফেরিওয়ালা ও পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়া (নদীর চর) মহল্লার মোতালীবের ছেলে।
এ ঘটনায় ঘাতক নূরে আলমকে আটক করেছে পুলিশ। সে একই এলাকার রইছ উদ্দিনের ছেলে। স্থানীয়রা জানায়, নূরে আলম চুরি, ছিনতাই, মাদক ও জুয়া খেলাসহ নানা অপকর্মের সাথে জড়িত।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে বাবুল মিয়ার ঘরে সিঁধ কেটে চুরির ঘটনা ঘটে। ঘর থেকে তার মোবাইল ফোন ও বিদেশ যাওয়ার জন্য জমানো নগদ টাকা চুরি হয়। চুরির ঘটনার সময় বাবুল মিয়ার ছেলে আব্দুল্লাহ (৮) চোরকে দেখে ফেলে ও চিনতে পারে। সকালে সে তার বাবাকে জানায় ঘরে চুরি করতে আসা দুইজনের মধ্যে প্রতিবেশী নূরে আলম ছিল। ছেলের বক্তব্যের ভিত্তিতে বাবুল মিয়া এলাকার কাউন্সিলরসহ কয়েকজনকে বিষয়টি জানায়। জানানোর পর বাবুল মিয়া ছেলেকে নিয়ে পুরানবাজারে দিকে চলে আসে।
সেখানে অভিযুক্ত নূরে আলমের সাথে তার দেখা হয়। সে বাবুল মিয়ার কাছে তার বিরুদ্ধে আনীত চুরির অভিযোগ ও বিভিন্ন জনের কাছে বিচার দেয়ার বিষয়টি জানতে চায়। নূরে আলম লোকজনের সামনে কথা না বলে তাদেরকে ডেকে ২০-২৫ গজ দূরে নিয়ে যায়। সেখানে নূরে আলমের পিতা রইছ উদ্দিন, ভাই ফজলুসহ কয়েকজন অপেক্ষা করতে থাকে। সেখানে গিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে নূরে আলম তাদের সামনে ছুরি দিয়ে বাবুল মিয়ার গলায় আঘাত করে গুরুতর জখম করে। এ সময় ছেলে আব্দুল্লাহ এর চিকিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে গিয়ে বাবুলকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় পরে ভাগলপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রকাশ্য দিবালোকে ছেলের সামনে বাবাকে ছুরির আঘাতে হত্যা করেছে প্রতিবেশী নূরে আলম (৩০) নামে এক বখাটে যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় পৌর এলাকার পুরানবাজারে আওয়াল মিয়ার বাড়ি সংলগ্ন। নিহত বাবুল মিয়া (৩২) একজন ফেরিওয়ালা ও পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়া (নদীর চর) মহল্লার মোতালীবের ছেলে।
এ ঘটনায় ঘাতক নূরে আলমকে আটক করেছে পুলিশ। সে একই এলাকার রইছ উদ্দিনের ছেলে। স্থানীয়রা জানায়, নূরে আলম চুরি, ছিনতাই, মাদক ও জুয়া খেলাসহ নানা অপকর্মের সাথে জড়িত।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে বাবুল মিয়ার ঘরে সিঁধ কেটে চুরির ঘটনা ঘটে। ঘর থেকে তার মোবাইল ফোন ও বিদেশ যাওয়ার জন্য জমানো নগদ টাকা চুরি হয়। চুরির ঘটনার সময় বাবুল মিয়ার ছেলে আব্দুল্লাহ (৮) চোরকে দেখে ফেলে ও চিনতে পারে। সকালে সে তার বাবাকে জানায় ঘরে চুরি করতে আসা দুইজনের মধ্যে প্রতিবেশী নূরে আলম ছিল। ছেলের বক্তব্যের ভিত্তিতে বাবুল মিয়া এলাকার কাউন্সিলরসহ কয়েকজনকে বিষয়টি জানায়।
জানানোর পর বাবুল মিয়া ছেলেকে নিয়ে পুরানবাজারে দিকে চলে আসে।
সেখানে অভিযুক্ত নূরে আলমের সাথে তার দেখা হয়। সে বাবুল মিয়ার কাছে তার বিরুদ্ধে আনীত চুরির অভিযোগ ও বিভিন্ন জনের কাছে বিচার দেয়ার বিষয়টি জানতে চায়।
নূরে আলম লোকজনের সামনে কথা না বলে তাদেরকে ডেকে ২০-২৫ গজ দূরে নিয়ে যায়। সেখানে নূরে আলমের পিতা রইছ উদ্দিন, ভাই ফজলুসহ কয়েকজন অপেক্ষা করতে থাকে। সেখানে গিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে নূরে আলম তাদের সামনে ছুরি দিয়ে বাবুল মিয়ার গলায় আঘাত করে গুরুতর জখম করে। এ সময় ছেলে আব্দুল্লাহ এর চিকিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে গিয়ে বাবুলকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় পরে ভাগলপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হোসেনপুর সার্কেল) সুজন চন্দ্র সরকার ও কটিয়াদী মডেল থানার ওসি এসএম শাহাদত হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ওসি জানান, আমরা ঘাতক নূরে আলমকে আটক করেছি। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।